৯
আবাস এবং মহাযাজক
আবাসের বৈশিষ্ট্য
-
১ সিন্দুক (যাত্রা ২৫:১০-২২; ২৬:৩৩)
-
২ তিরস্করিণী (যাত্রা ২৬:৩১-৩৩)
-
৩ তিরস্করিণীর জন্য স্তম্ভ (যাত্রা ২৬:৩১, ৩২)
-
৪ পবিত্র স্থান (যাত্রা ২৬:৩৩)
-
৫ অতি পবিত্র স্থান (যাত্রা ২৬:৩৩)
-
৬ পর্দা (যাত্রা ২৬:৩৬)
-
৭ পর্দার জন্য স্তম্ভ (যাত্রা ২৬:৩৭)
-
৮ পিতলের চুঙ্গি (যাত্রা ২৬:৩৭)
-
৯ ধূপ বেদি (যাত্রা ৩০:১-৬)
-
১০ দর্শন-রুটির মেজ (যাত্রা ২৫:২৩-৩০; ২৬:৩৫)
-
১১ দীপবৃক্ষ (যাত্রা ২৫:৩১-৪০; ২৬:৩৫)
-
১২ আবাসের জন্য মসীনার যবনিকা (যাত্রা ২৬:১-৬)
-
১৩ আবাসের জন্য ছাগলোমজাত যবনিকা (যাত্রা ২৬:৭-১৩)
-
১৪ মেষচর্মের ছাদ (যাত্রা ২৬:১৪)
-
১৫ তহশচর্মের ছাদ (যাত্রা ২৬:১৪)
-
১৬ তক্তা (যাত্রা ২৬:১৫-১৮, ২৯)
-
১৭ তক্তার নীচে রৌপ্যের চুঙ্গি (যাত্রা ২৬:১৯-২১)
-
১৮ অর্গল (যাত্রা ২৬:২৬-২৯)
-
১৯ রৌপ্যের চুঙ্গি (যাত্রা ২৬:৩২)
-
২০ পিতলের প্রক্ষালনপাত্র (যাত্রা ৩০:১৮-২১)
-
২১ হোমবেদি (যাত্রা ২৭:১-৮)
-
২২ প্রাঙ্গণ (যাত্রা ২৭:১৭, ১৮)
-
২৩ দ্বার (যাত্রা ২৭:১৬)
-
২৪ মসীনার যবনিকা (যাত্রা ২৭:৯-১৫)
মহাযাজক
যাত্রাপুস্তক ২৮ অধ্যায়ে ইস্রায়েলের মহাযাজকের পোশাকের বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে
-
উষ্ণীষ (যাত্রা ২৮:৩৯)
-
পবিত্র মুকুট (যাত্রা ২৮:৩৬; ২৯:৬)
-
গোমেদক মণি (যাত্রা ২৮:৯)
-
মাল্যবৎ শৃঙ্খল (যাত্রা ২৮:১৪)
-
১২টা মূল্যবান মণি-সহ বিচারার্থক বুকপাটা (যাত্রা ২৮:১৫-২১)
-
এফোদ ও বুনানি করা পটুকা (যাত্রা ২৮:৬, ৮)
-
নীলবর্ণ পরিচ্ছদ (যাত্রা ২৮:৩১)
-
কিঙ্কিণী ও দাড়িম দেওয়া আঁচল (যাত্রা ২৮:৩৩-৩৫)
-
মসীনা সূত্রের অঙ্গরক্ষিণী (যাত্রা ২৮:৩৯)